Sunday, December 22, 2024
No menu items!
spot_img
Homeএগ্রোপটুয়াখালীতে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে গ্রীষ্মকালীন তরমুজ চাষ!

পটুয়াখালীতে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে গ্রীষ্মকালীন তরমুজ চাষ!

পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতি ব্যবহার করে গ্রীষ্মকালীন তরমুজ উৎপাদনে অসাধারণ সাফল্য দেখিয়েছেন পটুয়াখালী জেলার দশমিনা উপজেলার চাষিরা। সাধারণ পদ্ধতিতে বছরে একবার ফলন হলেও এ পদ্ধতি বছরজুড়েই চাষ করা যায় তরমুজ। স্থানীয় কৃষি বিভাগের পরামর্শে মালচিং পদ্ধতিতে অসময়ের চাষে ভালো ফলন পেয়ে খুশি গ্রীষ্মকালীন তরমুজ তরমুজ চাষিরা।

উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা যায়, চলতি মৌসুমে উপজেলায় হলুদ রঙের বারি-২ আর লাল রঙের গ্রীস্মকালীন তরমুজের চাষাবাদ হয়েছে। প্রতি হেক্টর জমিতে ১৮ থেকে ২০ টন ফলন হয়েছে।

মো. শাহ আলম বলেন, ৬০ শতাংশ জমিতে মালচিং পদ্ধতি ব্যবহার করে অসময়ে তরমুজের চাষাবাদ করেছি। এতে ৪০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। ২ লাখ টাকার তরমুজ বিক্রি করতে পারবে বলে আশা করছে তিনি।

তিনি আরও বলেন, আমার দেখাদেখি এলাকার লোকজন এ চাষে আগ্রহ দেখাচ্ছেন। এ পদ্ধতিতে তরমুজ চাষ লাভজনক ও ভালো ফলন পাওয়া যায়।

আরও পড়ূনঃ পটলের বাম্পার ফলনে খুশি চাষিরা!

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তারা বলেন, গ্রীষ্মকাল হওয়ায় বাজারে এ সময়ে তরমুজ পাওয়া যায় না। অসময়ে এই গ্রীষ্মকালীন তরমুজ তরমুজ চাষ হওয়ায় কৃষকরা ভালো দাম পাবেন। পতিত জমিতে পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতি ব্যবহার করে অসময়ে তরমুজ উৎপাদনে কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। পদ্মা সেতু হওয়ায় কৃষকরা চাইলে ঢাকাতেও তরমুজ পাঠাতে পারবেন। এতে তারা আরও বেশি দাম পাবেন।

RELATED ARTICLES
spot_img

এগ্রিবিডি জানালা

জনপ্রিয় নিউজ